আফসোস, আমাদের মুসলমানদের মধ্যে অজ্ঞতা কীভাবে ছড়িয়ে পড়েছে! আমি এখানে একটি হাদীস শরীফ উদ্ধৃত করছি, যার বাংলা অনুবাদ মোটামুটি এরকম: “যখন ফিতনা প্রকাশ পাবে কিংবা আমার সাহাবাবৃন্দকে বেদআতী লোকেরা সমালোচনা/গালমন্দ করবে, তখন যেনো জ্ঞান শিক্ষাপ্রাপ্ত আলেম সত্য প্রকাশ করে। অতঃপর সে এই কাজ না করলে তার প্রতি আল্লাহতা’লা, ফেরেশতাকুল ও ঈমানদারবৃন্দের লা’নত তথা অভিসম্পাত! আল্লাহ পাক তার কোনো (পুণ্য)-কর্ম বা ন্যায়পরায়ণতা-ই ক্ববূল/গ্রহণ করবেন না।” সাহাবাবৃন্দের (রা:) সমালোচনার জবাব না দিলেই যদি এরকম অভিশপ্ত হতে হয়, তাহলে যারা সরাসরি সমালোচনা করছে তাদের কী অবস্থা হবে? মুখে বলছেন ‘জিহ্বার রাস টেনে ধরতে হবে,’ আবার একই নিঃশ্বাসে বলছেন ‘আমীরে মু’আবিয়া (রা:) বাগী/বিদ্রোহী; এটা তাঁর এজতেহাদী গলতি/ভ্রান্তি নয়’ [যদিও মুজতাহিদের জন্যে ওই ভুল ১টি সওয়াব বহন করে]! অথচ তিনি একজন সাহাবী (রা:) এবং নিচে প্রদর্শিত হাদীস শরীফ মোতাবেক তাঁকে ও সাহাবামণ্ডলীকে (রা:) সমালোচনার তীর থেকে ’ডিফেন্ড’ করাটা আমাদের ঈমানী দায়িত্ব ও কর্তব্য। এখানে আল্লামা হুসাইন হিলমী (রহ:)-এর লেখা ‘সালাফিয়্যা’ পুস্তিকা হতে হাদীস শরীফটির স্থিরচিত্র তুলে ধরা হলো -
ব্লগ সংরক্ষাণাগার
বুধবার, ১৩ জুন, ২০১৮
খলীফা হযরত আলী (ক:) ও আমীরে মু’আবিয়া (রা:) প্রসঙ্গ: ফলো-আপ
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
Allahu Akbar.
উত্তরমুছুনAllah jno Amader ke Fitnah hote hefazot koren.